
প্রকাশিত: Sat, May 4, 2024 2:48 PM আপডেট: Mon, Jun 23, 2025 12:27 AM
মনে রাখবনে, সংবাদমাধ্যমরে হাত ধরইে আপনি আপনার বাকস্বাধীনতার অধকিার প্রতষ্ঠিতি করতে পারবনে
রোজনিা ইসলাম ; মন্ত্রী-প্রতমিন্ত্রী, সচবি বা মন্ত্রণালয়রে গুরুত্বর্পূণ ব্যক্তরিা অথবা প্রতষ্ঠিানরে মুখপাত্র যাদরে সাংবাদকিদরে তথ্য দওেয়ার দায়ত্বি দওেয়া আছ,ে তাদরে কাছে কোনো বষিয়ে মতামত চাইলে বক্তব্য দতিে বা মন্তব্য করতে রাজি হচ্ছনে না। একাধকিবার ফোন করলে বা খুদে র্বাতা পাঠালে তারা দখেওে না দখোর ভান করছনে, কোনো জবাব দচ্ছিনে না। যদওি দখো যাচ্ছে তারা খুদে র্বাতা ‘ঝঊঊঘ’ করছনে বা অনলাইনে আছনে। উচ্চপদস্থ র্কমর্কতারাদরে যারা দু-একজন কথা বলনে, তারা আবার র্শতজুড়ে দনে, তাদরে নাম প্রকাশ না করার। অনকেসময় বক্তব্য দওেয়ার পর এবং তা প্রকাশ হওয়ার পরই সরয়িে নতিে বাধ্য করছনে। যাদরে বক্তব্য দু-একবার ব্যবহার করছেি তাদরে বড় র্কতারা গালমন্দ করছনে। অনকে মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী, সচবিরো মন্ত্রণালয়রে র্কমর্কতাদরে ডকেে বলে দচ্ছিনে যনে তারা কোনো সাংবাদকিদরে সাথে কথা কোনো না বলনে, কোনো তথ্য না দনে। দপ্তররে প্রশাসনকি র্কমর্কতাদরে ভয় দখোচ্ছনে সাবধান করে দচ্ছিনে। কোনোভাবইে সাংবাদকিরো তাদরে রুমে ঢুকতে না পারনে, এমন সব ব্যবস্থাই করে রখেছেনে।
একজন ‘অতি সামান্য রপর্িোটার’ হসিবেে এই যে আমাকে বা সাংবাদকিদরে তথ্য না দতিে ‘তারা’ যা করছনে তাই আমার কাছে চাপ, বড় ধরনরে চাপ, অস্বস্ত।ি পুরো পত্রকিার চাপরে বষিয়ে মালকি-সম্পাদক ভাববনে। আমার কাজ হচ্ছে রপর্িোট করা। যভোবইে হোক তথ্য সংগ্রহ করে ভালো রপর্িোট করা। অন্য কছিু নয়িে আমি এতো ভাবি না। আমি ভাবি ঠকিমতো নজিরে পশোগত কাজটুকু করতে পারছি কি না। আর এমন প্রচণ্ড চাপরে মধ্যে দয়িইে আমরা রপর্িোটাররা কাজ করছি সবসময়ই। আগওে এমন ছলিো, এখন অনকে অনকে বড়েছে।ে
আমি খয়োল করছে,ি একমাত্র আমাদরে পত্রকিাগুলোতে বা গণমাধ্যমে সমালোচনা করে কারও অনয়িমরে, অবহলোর, ভুল কাজরে সংবাদ প্রকাশ হলইে ‘তারা’ ভয়ংকর রাগ করছনে। কীভাবে নউিজ গলেো সাংবাদকিরে কাছে তা নয়িে অধীনস্তদরে বকা ঝকা করছনে।কখনো নউিজ ছাপা হলইে তারা শুধরে নচ্ছিনে নজিদেরে, ব্যবস্থাও নচ্ছিনে, কখনো কখনো পাত্তা দচ্ছিনে না। কন্তিু ভয়ংকর রাগ থকেে যায় ওই সাংবাদকিরে ওপরই। আবার যারা বশিষে প্রতবিদেন বা অনুসন্ধানী প্রতবিদেন না করে মন্ত্রীর বক্তব্য দয়িে ব্রকেংি নউিজ ছাপাচ্ছনে, তাদরে বশিষে সাক্ষাৎকার প্রকাশ করছনে তাদরে বষিয়টি আলাদা। তাদরে আদর-কদর আছে সকলরে কাছ।ে আমার দু-চারজন পরচিতি আছনে যাদরে মন্ত্রী-সচবিরো নয়িমতি একবার করে ফোন করনে রপর্িোট দতি।ে তাদরে ভাষায় ‘পজটিভি রপর্িোট ’!
এই অবস্থার মধ্যে দয়িে আপনারাই ববিচেনা করবনে আমি কতটা স্বাধীন? আমরা কতটা স্বাধীন, কতটা চাপমুক্ত। গণমাধ্যমরে স্বাধীনতা দবিস ‘ওর্য়াল্ড প্রসে ফ্রডিম ড’ে। দবিসটি যখন পালতি হচ্ছে তখন হয়তো বা সাংবাদকিরে স্বাধীনতা কছিুটা আছ,ে কন্তিু তার চয়েে বশেি আছে ভয়, উৎকণ্ঠা ও চাপ। বশ্বিরে প্রতটিি প্রান্তে মারাত্মক হারে সাংবাদকিরো ভয়ভীতরি শকিার হচ্ছনে এবং শুধু পশোগত দায়ত্বি পালনরে কারণে অসংখ্য সাংবাদকিকে হত্যা করা হচ্ছ।ে বশ্বিজুড়ে আজ সাংবাদকিরো প্রতদিনি যসেব হুমকি মোকাবলো করছনে, বশ্বি গণমাধ্যম মুক্তি দবিস পালনরে সময় সসেব হুমককিে যর্থাথ গুরুত্ব দওেয়ার সময় হয়ছে।ে মনে রাখবনে, সংবাদমাধ্যমরে হাত ধরইে আপনি আপনার বাকস্বাধীনতার অধকিার প্রতষ্ঠিতি করতে পারবনে। লখেক: সাংবাদকি। ফসেবুকে ৩-৫-২০২৪ প্রকাশতি হয়ছে।ে
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
